আরিফা মডেল সম্পর্কে বর্তমানে আমরা যারা অনলাইনে আছি এবং যাদের ছোট ছোট গ্রুপ রয়েছে তারা সবাই জানি। কিভাবে এই মডেল ফলো করে একজন সাধারণ মানুষ এবং উদ্যোক্তা নিজের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজ নিজ জেলার ঐতিহ্যকে তুলে ধরছে। রাজিব আহমেদ স্যার বলেছেন আগামী বছর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আরিফা মডেল নিয়ে সবাই জানবে এবং এই মডেলের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে। কাজেই আগামী বছর হবে আরিফা মডেলের বছর। একজন খাদি উদ্যোক্তা হিসেবে বলতে পারি আরিফা মডেলের কারনে অনেকেই খাদির অনেক কিছু জানতে পেরেছে যা তারা আগে জানতো না। যার ফলে খাদি নিয়ে এখন অনেকের আগ্রহ বেড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আরিফা মডেলের চর্চা শুরু হলে তা হবে দেশীয় পণ্য প্রচারের সেরা উপায়। কারন তখন একজন তরুণ বা তরুণী শিক্ষা জীবন থেকেই নিজ দেশের পণ্য নিয়ে জানার সুবাদে ভবিষ্যতে তা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হবে। খাদির কথা যদি বলি তাহলে বলতে হয় যদি এক সময় ‘কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে’ আরিফা মডেলের চর্চা শুরু হয় তাহলে কিন্তু সেখানে খাদি নিয়ে কাজ করার অনেক সুযোগ তৈরি হবে কারন সেটা তাদের জন্য অনেক সহজ হবে। যেহেতু খাদি কুমিল্লার ঐতিহ্য তাই সেখানে খাদি নিয়ে যত গবেষণা হবে ততই এর সম্ভাবনাগুলো আমাদের সামনে উঠে আসবে। আমি আশাবাদী একদিন এমনটা হবে এবং খাদি নিয়ে অনেক উদ্যোগ আমরা দেখতে পাব।