
আর কয়েকমাস পরেই রোজা শুরু হয়ে যাবে এবং তারপরেই ইদ। এ সময় আমাদের দেশে বিপুল পরিমাণ পোশাকের চাহিদা থাকে। তাই ইদকে সামনে কি ধরনের খাদি পোশাক নিয়ে কাজ করা যায় এনিয়ে এখন থেকেই প্ল্যানিং করতে হবে। গত ইদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এবারের ইদে কি ধরনের পরিবর্তন আনা যেতে পারে সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন থেকেই কাজ করতে হবে। কি ধরনের পোশাক এখন চলছে এবং ক্রেতার চাহিদা কেমন এসব বিষয় মাথায় রেখেই খাদি পোশাক তৈরি করার জন্য কাজ করতে হবে। যেহেতু গত দুই বছরে বৈশ্বিক পরিস্থিতি খারাপ থাকার কারনে সব যায়গায় সব ধরনের অনুষ্ঠানে কিছু নিয়ম – কানুন মেনে পালন করা হয়েছে এবং বর্তমানেও পরিস্থিতি খুব ভালো না তাই এর এফেক্ট অবশ্যই মার্কেটগুলোতে পড়বে এবং ক্রেতারা অনলাইন মার্কেটের দিকেই ঝুকবে। তাই এখন থেকে যদি খাদি পোশাক নিয়ে কাজ করা হয় তাহলে ইদের আগে ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী খাদি পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি এবং আমরা উদ্যোক্তারাও গুছিয়ে কাজ করতে পারবো।