কুমিল্লাকে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর বলা হয়। এ জেলা খাদি কাপড় এবং রসমালাই এর জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এছাড়াও এখানে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান রয়েছে যার মধ্যে শাল বন বৌদ্ধ বিহার, ধর্ম সাগর, ওয়ার সিমেট্রি, বাংলাদেশ পল্লি উন্নয়ন একাডেমি ইত্যাদি রয়েছে। আর ইকো-ট্যুরিজমের সবকিছু বিদ্যমান রয়েছে এ জেলায়। সাধারণত ইকো-ট্যুরিজম বলতে আমরা কোন কিছু পরিদর্শনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জনকে বুঝে থাকি। কাজেই কুমিল্লা শহরকে যদি এর আওতায় আনা হয় তাহলে এই জেলার শিল্প-সংস্কৃতি এর মধ্যে চলে আসবে। যার মধ্যে কুমিল্লার বিখ্যাত খাদি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করবে।
এর ফলে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাদি সম্পর্কে জানতে পারবে এবং পরবর্তীতে তাদের এই অভিজ্ঞতা খাদির প্রচারে কাজ করবে। একজন সাধারণ মানুষ যখন দেশীয় পণ্য নিয়ে জানবে তখন দেশি পণ্যের প্রতি তাদের আগ্রহ দিন দিন বাড়তে থাকে। তাই আমি মনে করি যেভাবে মানিকগঞ্জ জেলাকে ডিজিটাল পল্লির মডেল গ্রাম হিসেবে নেয়া হয়েছে এর সার্থকতা অন্যান্য জেলায় ডিজিটাল পল্লি গড়ে তোলার রাস্থা তৈরি করভে এবং এর মাধ্যমে দেশের তাঁত শিল্পকে ইকো-ট্যুরিজমের আওতায় আনা সম্ভব হবে যা তথ্য সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।