নয়মাস আগে যখন আরিফা মডেল শুরু হয় তখন অনেকেই মনে করেছিলেন এতে আরিফা আপুকে সামনে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং এনিয়ে তখন অনেকেই অনেক কথা বলেছেন। কিন্তু রাজিব স্যার সব সময় বলেছেন আরিফা মডেলের উদ্দেশ্য হলো ঢাকার বাহিরে উদ্যোক্তাদের পরিচিতি এবং জেলা ভিত্তিক পণ্যের প্রচার বৃদ্ধি করা। আস্তে আস্তে এই দুইটি বিষয়ের পাশাপাশি আরিফা মডেল হয়ে উঠে পড়াশোনা ভিত্তিক একটি কার্যক্রম। এই কার্যক্রম আমরা ছোট গ্রুপগুলোতেও দেখতে পাই। এক বছর আগে যখন ছোট ছোট গ্রুপগুলো তৈরি হয় তখন সেইসব গ্রুপের মেম্বাররা আরিফা মডেল ফলো করে প্রতিদিন পোস্ট লিখতে থাকে। এতে করে একি সাথে প্রায় দুইশ গ্রুপে দেশীয় পণ্য নিয়ে লেখালেখি শুরু হয় যা দেশীয় পণ্যের প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠে। শাল এবং শাড়ির ওয়েভের মাধ্যমে আমরা দেখেছি ছোট গ্রুপগুলোর অংশগ্রহণ এসব পণ্যের প্রচারে এক নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে যা এর আগে হয়নি। কারন এর আগে একসাথে এতোগুলো গ্রুপে কোন পণ্য নিয়ে প্রচার হয়নি। খাদি নিয়েও যদি এমন উদ্যোগ নেয়া হয় তাহলে একসাথে অনেকগুলো ছোট গ্রুপের মাধ্যমে খাদির প্রচার করা সম্ভব এবং তা সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে।

Spread the love

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *