আরিফা মডেল দেশি পণ্যের প্রচারকে সব জায়গায় ছড়িয়ে দিচ্ছে
ফেসবুক গ্রুপের জন্য আরিফা মডেল বিষয়ক একটি অফলাইন ট্রেনিং এস এম ই ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন গ্রুপের ৩৭ জন এডমিন মডারেটর নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। এই অফলাইন ট্রেনিং এর মাধ্যমে আরিফা মডেল কিভাবে গ্রুপগুলোর জন্য কাজে লাগতে পারে সে বিষয় অনেক কিছু জানা গেছে।
স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন সরকারি – বেসরকারি সংস্থায় এখন আরিফা মডেল নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আর আলোচনার মূল বক্তব্য হচ্ছে দেশি পণ্যের প্রচার। কারন যারাই আরিফা মডেল ফলো করছে এবং টাস্কগুলো শেষ করছে এদের বেশিরভাগ দেশি পণ্যের উদ্যোক্তা। তাই টাস্কগুলো শেষ করার ফলে তারা তাদের গ্রুপ, প্রোফাইল, পেইজকে কাজে লাগাতে পারছে নিজ পণ্যের পরিচিতির জন্য। কোন রকম সেল পোস্ট না দিয়ে কিভাবে পণ্যের প্রচার করা যায় এবং তাতে করে ক্রেতারা কিভাবে আগ্রহী হয়ে উঠে পণ্য ক্রয় করতে তার সবকিছুই শেখা যায়। এতে করে দেশি পণ্যের প্রচার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে।
আরিফা মডেল নিয়ে সর্বত্র আলোচনা হবে এবং ২০২৩ সাল হবে আরিফা মডেলের তা রাজিব আহমেদ স্যার অনেক আগেই বলেছেন এবং স্যারের কথা শুনে যারাই আরিফা মডেল ফলো করেছেন এবং টাস্কগুলো শেষ করেছেন এখন তারা সবাই সুযোগ পাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ট্রেনিং করার। আর যারা চিন্তা করেছিলেন এই মডেল দিয়ে আমাদের কি লাভ তাদের অনেকেই নাই হয়ে গেছেন। মূলত স্যার যেই কাজগুলো করে যাচ্ছেন দেশি পণ্যের জন্য তাতে কারোও একার কোন লাভ নিহিত নেই। দেশি পণ্যের প্রচার মানে সমগ্র দেশের লাভ। কারন এতে করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধিত হবে। আর আমাদের দেশে এতো এতো পণ্য রয়েছে যে কারোও একার পক্ষে এসব পণ্য নিয়ে কাজ করা সম্ভব হবে না। তাই প্রতিটি সেক্টরে অনেক মানুষের অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
আমাদের দেশীয় পণ্য আমাদের সম্পদ। আর আরিফা মডেলের কারনে দেশীয় পণ্যের প্রচার যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে করে এই সম্পদের গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলবে।